মালদা:- পেশায় দিনমজুর। নুন আনতে পান্তা ফোরানোর সংসার। কিন্তু শরীরে বাসা বেঁধেছে ভয়ঙ্কর রোগ। হৃদরোগে চলাফেরাই মুশকিল হয়ে দাঁড়িয়েছিল চাঁচল ১ নম্বর ব্লকের গালিমপুরের ২২ বছরের তরতাজা যুবক এনামুল হকের। চিকিৎসা ছাড়া যে গতি নেই, তা বুঝেছিলেন বিলক্ষণ। এদিক ওদিক চেয়েচিন্তে তাঁর চিকিৎসাও করাচ্ছিলেন পরিবারের লোকজন। কিন্তু সেটা যথেষ্ট ছিল না। চাঁচল সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল কিংবা মালদা মেডিকেলেও হৃদরোগের ভালো চিকিৎসা পরিষেবা নেই। এদিকে হাতে নেই স্বাস্থ্যসাথী কার্ডও। সেই কার্ড পেতে এনামুল আবেদন জানিয়েছিলেন ব্লক দপ্তরে। বিষয়টি নজরে আসতেই তাঁর দিকে মানবিকতার হাত বাড়িয়ে দেন বিডিও সমীরণ ভট্টাচার্য। তাঁর উদ্যোগে মাত্র পাঁচদিনের মধ্যে এনামুলের হাতে স্বাস্থ্যসাথী কার্ড তুলে দেওয়া হয়। তবে শুধু এটুকু ব্যবস্থা করেই কর্তব্য শেষ করেননি বিডিও। তিনি দুর্গাপুরের নামি বেসরকারি হাসপাতালে এনামুলের চিকিৎসার ব্যবস্থাও করে দিয়েছেন। সরকারি আধিকারিকের মানবিক মুখ দেখে আপ্লুত এনামুল। বিডিওকে অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তিনি।
Related Posts
পুরীগামি এক্সপ্রেসে আগুন
পুরী যাওয়ার সময় মহারাষ্ট্র এক্সপ্রেসের পেন্ট্রি কারে ভয়াবহ আগুন লাগে | সাথে সাথে আগুন ছড়িয়ে পড়ে এসি কামড়াতে |আগুন নিয়ন্ত্রণে…
বীরভূমের মাড় গ্রামে পরিত্যক্ত অবস্থায় ছ”টি তাজা বোমা উদ্ধার করলো পুলিশ
পরিত্যক্ত অবস্থায় ছ”টি তাজা বোমা উদ্ধার করলো পুলিশ । ঘটনাটি ঘটেছে বীরভূমের মাড়গ্রাম থানার ছোট কার্তিকচুংড়ি গ্রামে । আজ সকালে…
পারিবারিক বিবাদের জেরে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করল এক গৃহবধূ
মালদা :- পারিবারিক বিবাদের জেরে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করল এক গৃহবধূ । ঘটনাটি ঘটেছে মালদা জেলার রতুয়া ২নং ব্লকের…