এ বছরের পুজোটা ভালো কাটবে অনেকেরই। আবার পুরনো আনন্দে ফিরতে পারবেন নেতারা। গরু, কয়লা, শিক্ষার মতো রাজ্যের একাধিক কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার হাতে গ্রেপ্তার হয়েছেন শাসকদলের একাধিক নেতা-মন্ত্রী। দীর্ঘ কারাবাসও হয়েছে তাঁদের। তবে কেউ কেউ সেই গরাদের জাল কেটে বেরিয়ে আসতেও সক্ষম হয়েছেন। এই তালিকায় শেষতম সংযোজন বীরভূমের তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। গরু পাচার মামলায় ইডি ও সিবিআই – দুউ কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার মামলাতেই জামিন পেয়েছেন তিনি। জেলমুক্তি সময়ের অপেক্ষা। ফলে এবারের পুজোটা নিজের বাড়িতেই কাটাতে পারবেন কেষ্ট। তাঁর মেয়েও এবার পুজোয় বাড়িতে থাকবেন। এমনই আরও কয়েকজন হেভিওয়েটের ভাগ্যে এবার শিকে ছিঁড়েছে। কিন্তু এখনও কারাবন্দি বেশ কয়েকজন। প্রাক্তন দুই মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় ও জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক সেই তালিকায় সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য। দেখে নেওয়া যাক, এবছর কাদের জেলমুক্তি ঘটল, কারাই বা রয়ে গেলেন কারাগারে।
শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় দু বছর আগে ইডির হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য। কেন্দ্রীয় তদন্তকারীরা তাঁকে ‘ষড়যন্ত্রের মাথা’ বলে চিহ্নিত করেছিলেন। ঠিক ২৩ মাস পর তাঁর জামিন হয় সেপ্টেম্বরের ১২ তারিখ।