সেন পাড়া,ভাটা খানা,২ নং ঘুমটি, ৩ নং ঘুমটি, হরিজন বস্তি, মহামায়া পাড়া প্রভৃতি এলাকা গুলির নিকাশী নালা উপচে জল উঠেছে রাস্তায়। পাশাপাশি কিছু এলাকায় বাড়ির উঠোন বা ঘরেও জল উঠেছে বলে অভিযোগ। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ নিকাশি নালা সংস্কার করার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। কিন্তু তা পালন করা হয়না। ফলে ফি বছর জল সমস্যায় পড়তে হয় আমাদের।
ঘটনায় জলপাইগুড়ি পৌর প্রশাসক বোর্ডের সদস্য সন্দীপ মাহাতো টেলিফোনে জানান কিছু ওয়ার্ডের নিচু এলাকায় বৃষ্টির জল জমেছে। যা নামাও শুরু হয়েছে। ওয়ার্ড গুলি থেকে এখোনো তেমন ভাবে কোনো অভিযোগ আসেনি। অভিযোগ এলে ব্যাবস্থা নেওয়া হবে।
অপরদিকে শনিবার সকালে তিস্তা ব্যারেজ থেকে ১৮৬১.৩৪ কিউমেক জল ছাড়া হয়েছে। ফলে তিস্তা নদীতে জলস্ফীতি হয়েছে। কিন্তু এখোনও বিপদ সীমার নিচেই রয়েছে ওয়াটার লেভেল। ফলে তিস্তা বা জলঢাকা কোনো নদীতেই এখোনও পর্যন্ত কোনো বিপদ সংকেত নেই।
অপরদিকে আজ বৃষ্টিপাতের পরিমান
১) জলপাইগুড়ি – ৯৩.৫০ মিলিমিটার
২) আলিপুরদুয়ার – ৮৭.২০ মি মি
৩) কোচবিহার – ৬৩.৪০ মি মি
৪) শিলিগুড়ি – ৬৩.৪০ মি মি
৫) মাল – ১১০.৬০ মি মি
৬) হাসিমারা – ৭১.৮০ মি মি
৭) বানারহাট – ৭৮.১০ মি মি
৮) মাথাভাঙ্গা – ৪৫.৮০ মি মি
৯) তুফানগঞ্জ – ১০৮.৪০ মি মি
১০) ময়নাগুড়ি – ১২৮.০০ মি মি
সুত্র ফ্লাড কন্ট্রোল রুম