আলিপুর আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাস অনুযায়ী,রেমাল ক্রমশ উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিকে এগোচ্ছে। বাংলাদেশের ময়মনসিংহের কাছাকাছি দিয়ে এটি পৌঁছে যাবে উত্তর পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলিতে। বিকেলের মধ্যে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় থেকে সাধারণ ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে। তবে সোমবারও দিনভর ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি চলবে। নদিয়া ও মুর্শিদাবাদে সব থেকে বেশি বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা। অতি ভারী বৃষ্টিতে ভিজতে পারে কলকাতা-সহ হাওড়া, হুগলি, উত্তর ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা, পূর্ব বর্ধমান ও বীরভূম। দক্ষিণবঙ্গের বাকি জেলাতেও ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা।
আবহাওয়া দপ্তরের আপডেট বলছে, চলতি মাসে বঙ্গোপসাগরে অন্তত দুটি নিম্নচাপ তৈরি হওয়ার কথা। যা মাসের দ্বিতীয়ার্ধে ঘূর্ণিঝড়ের রূপ নিতে পারে। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, ২০ মে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে তৈরি হতে পারে ঘূর্ণাবর্তটি। এর পর উত্তর দিকে এগোবে সেটি। ধীরে ধীরে শক্তি বাড়াবে। ২৪ মে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে সেটি। ২৫ মে সন্ধের পর সেটি বাংলাদেশ বা পশ্চিমবঙ্গের ভূভাগে প্রবেশ করতে পারে। তবে সেই ঝড়ের গতিবেগ কতটা থাকবে, বা কতটা ক্ষয়ক্ষতি হবে, তা এখনও স্পষ্ট নয়।